শকুনের বাসায় ৬৭৫ বছরের...

সম্প্রতি ‘ইকোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় তারা এক চমকপ্রদ তথ্য আবিষ্কারের কথা জানান। আপনার...

নিউ ইয়র্কে ১১ বছরের...

গ্রেপ্তার কিশোরের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে আইউইটনেস নিউজ। নিউ ইয়র্কের...

শাপলা প্রতীক ইস্যুতে বিএনপিকে...

ভোটের লড়াইয়ে কেউ শাপলা প্রতীক চাইতেই পারে। কিন্তু সেই ইস্যুতে বিএনপি বা ধানের...

পরকীয়া মজেছেন আবু ত্বহা...

আলোচিত-সমালোচিত ইসলামিক বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনানকে নিয়ে তার স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারা...
Homeরাজনীতিরাশেদ খানের জন্য সুখবর, হতে পারেন ডাকসুর জিএস

রাশেদ খানের জন্য সুখবর, হতে পারেন ডাকসুর জিএস

২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের আগে এম. ফিল প্রোগ্রামে ভর্তি যথাযথ প্রক্রিয়ায় না হওয়ায় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর ভর্তি বাতিল হচ্ছে। সিন্ডিকেট ইতোমধ্যে সাময়িক বাতিল করেছে। আর তাতে বৈধ ছাত্রত্ব না থাকার কারণে ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে গোলাম রাব্বানীর প্রার্থিতাও বৈধ ছিল না। তার প্রেক্ষিতে জিএস নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টিকে অবৈধ ঘোষণার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।

ওই নির্বাচনে জিএস পদপ্রার্থী রাশেদ খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি এই সুপারিশ করেছে। গোলাম রাব্বানীর জিএস পদ বাতিল হলে ওই নির্বাচনে রাশেদ খানকে ডাকসুর জিএস ঘোষণা করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

এদিকে গোলাম রাব্বানীর ভর্তি বাতিলের খবরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, দীর্ঘসময় পরে হলেও আমি ন্যায়বিচার পেতে যাচ্ছি।

ওই নির্বাচনে জিএস পদপ্রার্থী রাশেদ খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি এই সুপারিশ করেছে।

তদন্ত কমিটির সুপারিশের প্রতিক্রিয়ায় রাশেদ বলেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাই যে, তারা গুরুত্বের সহিত আমার অভিযোগ বিবেচনা করেছে। গোলাম রাব্বানী শিক্ষার্থীদের ভোটে জিএস নির্বাচিত হয়নি। তৎকালীন প্রশাসন ফলাফল ছিনতাই করে রাব্বানীকে জিএস ঘোষণা করে। এতটুকুতেই আমার তৃপ্তি যে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রমাণ পেয়েছে ‘গোলাম রাব্বানীর জিএস নির্বাচিত হওয়া অবৈধ ছিল।

একইসঙ্গে তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচনে কিছু প্রার্থী/প্যানেলের পক্ষ হতে ভোটদান, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়া, ভোট কারচুপি করা, ভোট দানের জন্য কৃত্রিম লাইন সৃষ্টি করা, ভোট কেন্দ্র দখল করা, ব্যালট পেপারে অবৈধভাবে সিল মারা, ভোট দানে ভয়ভীতি প্রদর্শন করা, অবৈধ উপায়ে ভর্তি হয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা, ব্যালট-বাক্সসহ নানা কারচুপি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে। তবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অধিকতর তদন্তের প্রয়োজন।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments