২২ সেপ্টেম্বর সোমবার নিউইয়র্কে ফ্রান্স ও সৌদি আরবের আয়োজনে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে ফ্রান্স আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। এর একদিন আগে ব্রিটেন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগাল একই সিদ্ধান্ত নেয়। দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের নতুন উদ্যোগে এই সম্মেলনে বিভিন্ন দেশ অংশ নিলেও নেতানিয়াহুর অবস্থান ছিল সম্পূর্ণ বিপরীত।
এদিকে নেতানিয়াহুর ডানপন্থী জোটসঙ্গীরা তাঁকে দখলকৃত পশ্চিম তীর অবিলম্বে ইসরায়েলের অঙ্গীভূত (অ্যানেক্স) করার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁদের মতে, পশ্চিমা ও আরব দেশগুলোর স্বীকৃতির পাল্টা জবাব দিতে হলে এই পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। তবে কূটনীতিকদের আশঙ্কা, এতে একের পর এক পাল্টা পদক্ষেপ শুরু হয়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও জটিল হয়ে উঠবে।
নেতানিয়াহু দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে সবসময়ই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করে এসেছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক এই পরিস্থিতি ইসরায়েলকে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ঠেলে দিয়েছে। পশ্চিমা মিত্রদের সঙ্গে সম্পর্কের নতুন টানাপোড়েন তৈরি হওয়াও সময়ের ব্যাপার বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।