শকুনের বাসায় ৬৭৫ বছরের...

সম্প্রতি ‘ইকোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় তারা এক চমকপ্রদ তথ্য আবিষ্কারের কথা জানান। আপনার...

নিউ ইয়র্কে ১১ বছরের...

গ্রেপ্তার কিশোরের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে আইউইটনেস নিউজ। নিউ ইয়র্কের...

শাপলা প্রতীক ইস্যুতে বিএনপিকে...

ভোটের লড়াইয়ে কেউ শাপলা প্রতীক চাইতেই পারে। কিন্তু সেই ইস্যুতে বিএনপি বা ধানের...

পরকীয়া মজেছেন আবু ত্বহা...

আলোচিত-সমালোচিত ইসলামিক বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনানকে নিয়ে তার স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারা...
Homeজাতীয়শেষ মুহূর্তে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী ছয় রাজনীতিককে নিয়ে নানা প্রশ্ন নির্বাচনের...

শেষ মুহূর্তে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী ছয় রাজনীতিককে নিয়ে নানা প্রশ্ন নির্বাচনের ফয়সালা নিউইয়র্কে

শেষ মুহূর্তে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ছয়জন রাজনীতিককে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী করা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। কেউ বলছেন, বর্তমান রাজনীতির ঐক্য বজায় রাখতে প্রধান উপদেষ্টা এই উদ্যোগ নিয়েছেন। আবার অনেকে বলছেন, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফয়সালা এই নিউইয়র্কেই হতে পারে। যে কারণে বাংলাদেশের প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সফরসঙ্গী করেছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টার অস্থায়ী আবাসস্থল নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের অভিজাত গ্র্যান্ড হায়াত হোটেলে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হতে পারে, যেখানে অমীমাংসিত কিছু বিষয়ে চূড়ান্ত ফয়সালা হবে।
অসমর্থিত একাধিক সূত্র জানায়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন তা অনেকটাই নিশ্চিত। সর্বশেষ ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক বিশেষ দূত এবং ভারতের জন্য মনোনীত রাষ্ট্রদূত সার্জিও গোরের সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে। নির্বাচনের জন্য দেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সংসদে কোন দলের কী ভূমিকা হবে তা নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে। চলছে অলিখিত দর কষাকষি। বিশেষ করে বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসাবে সরকার গঠন করবে, নাকি ঐকমত্যের সরকার হবে অথবা অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলোর আসনবিন্যাস কীভাবে হবে তা নিয়ে ভেতরে ভেতরে আলোচনা চলছে।
একটি সূত্র জানায়, ফেবব্রুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ছাড়া বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এসসিপি) এবং নাগরিক অধিকার পরিষদসহ অন্যান্য রাজনৈদিক দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে, এটা নিশ্চিত। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপির সরকার গঠনের সম্ভাবনা বেশী। কিন্তু রাজনীতির মাঠে এনসিপি এখন ফ্যাক্টর। জামায়াত, এনসিপি ও অন্যান্য ইসলামি দলগুলো পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। বিএনপি এই পদ্ধতির বিরোধিতা করছে। আর এই বিরোধিতায় ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হওয়ার পরিবর্তে সংকুচিত হতে পারে, এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছেন না অনেকে। ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি। তবে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনার বিষয়টি এখন প্রকাশ্য রূপ নিয়েছে।
একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন- জামায়াত তাদের কাছে ৫০টি আসন চেয়েছে। বিএনপি ৩০টি দিতে রাজি হয়েছে। যদিও পরে মির্জা ফখরুল দাবি করেছেন, গণমাধ্যমটি তার বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করেছে।
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে জামায়াতের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির আলোচনা, এনসিপির সঙ্গে দূরত্ব কমাতে নানান মহলের প্রচেষ্টা, সব কিছু একটি ফ্রেমে আনতে প্রধান উপদেষ্টা শীর্ষ ছয় রাজনীতিককে সঙ্গে করে এনেছেন, তা অমূলক নয় বলে দাবি করছে বোদ্ধা মহল।
অসমর্থিত একটি সূত্র বলছে- আসন ভাগাভাগির বিষয়টির কোনো সুরাহা হয়নি দেশে। যেহেতু ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক মহলের পরোক্ষ চাপ রয়েছে, প্রধান উপদেষ্টাও চান ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। তাই নির্বাচনের আগেভাগে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সুস্পষ্ট কিছু বৈঠক দরকার ছিল। কিন্তু নানান কারণে, বিশেষ বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতা এড়িয়ে চলা এবং ছোট দলগুলোকে মানিয়ে চলা দুঃসাধ্য ব্যাপার। অনেকটা এ কারণে প্রধান তিনটি দলের শীর্ষস্থানীয় ছয়জন নেতাকে সফরসঙ্গী করে নিউইয়র্কে এনেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
সূত্রটি জানায়, নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার অস্থায়ী আবাসস্থলে আসন ভাগাভাগি নিয়ে একাধিক বৈঠক হতে পারে তিনটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপির শীর্ষ নেতা। তিনি দলের কোনো সিদ্ধান্ত এককভাবে নিতে পারেন না। তবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিনিধি হিসাবে তার আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ূন কবীর এসেছেন। ধারণা করা যায়- তিনিই তারেক রহমানের পরামর্শে তাঁর হয়ে ভূমিকা রাখবেন।
দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসাবে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের আসার কথা ছিল। কিন্তু ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস তাকে ভিসা দেয়নি। নাও করেনি। এখনো তার পাসপোর্ট দূতাবাসে জমা রয়েছে। তার পরিবর্তে নায়েবে আমিরের সঙ্গে জামায়াতের পক্ষে সফরসঙ্গী হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী জামায়াত নেতা ড. নকিবুর রহমান। তিনি জামায়াতের প্রয়াত আমির মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে।
অন্যদিকে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সফরসঙ্গী হওয়ার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে তার পরিবর্তে এসেছেন সদস্য সচিব আখতার হোসেন। পরে আরো একজন সদস্য বাড়ানো হলে সফরসঙ্গী হিসাবে যুক্ত হন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা।
এদিকে বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারি এই সফরে রাজনৈতিক প্রতিনিধিদের যুক্ত করা নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন ও আলোচনা। এই সফরে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য কী, সেখানে কী ভূমিকা রাখবেন তারা, আর কেনই বা নির্দিষ্ট তিনটি দলের প্রতিনিধিকেই নিয়ে যাওয়া হচ্ছে- এমন নানা প্রশ্ন সামনে আসছে।
রাজনৈতিক দলের নেতারা বলছেন, গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ গঠনে রাজনৈতিক শক্তি ঐক্যবদ্ধ রয়েছে, আন্তর্জাতিক মহলে এমন বার্তা দিতে চায় সরকার। আর এ কারণেই এই সফরে যুক্ত হয়েছেন তারা।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ভবিষ্যতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব যেহেতু রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকবে, এ কারণেই দেশের গুরুত্বপূর্ণ নানা আলোচনায় রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের যুক্ত করা হচ্ছে।
নির্দিষ্ট তিনটি দল থেকে প্রতিনিধি নির্ধারণের এই সিদ্ধান্ত, নির্বাচনের আগে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ভুল বার্তা দিচ্ছে কি না, উঠেছে এমন প্রশ্নও।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ অবশ্য বলছেন, আগামীতে ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা, অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে দলীয় প্রভাব এবং দলীয় সক্ষমতার বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই প্রতিনিধি ঠিক করা হয়েছে। তিনি বলছেন, অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ প্রশ্নে একটি ঐক্য তৈরি হয়েছে। তবে, এমন সব আলোচনার বাইরে সরকারের দিক থেকে রাজনৈতিক দায় বণ্টনের একটি চেষ্টাও দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কেউ কেউ।
জানা গেছে, এই সফরের বেশ কিছু সাইডলাইন বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার পাশাপাশি অংশ নেবেন এই রাজনৈতিক নেতারাও। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশিদের সঙ্গেও একটি কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে তাদের।
গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের সঙ্গে আছে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে দেশকে এগিয়ে নিতে সবাই ঐক্যবদ্ধ রয়েছে, আন্তর্জাতিক মহলে এমন বার্তা দিতেই প্রধান উপদেষ্টার এই সফরে তাদেরকে যুক্ত করা হয়েছে বলে মনে করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আর জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি কিছু সেশন আছে যেখানে আমাদের পার্টিসিপেশন আছে। এছাড়া বাংলাদেশ কমিউনিটির সাথেও একটা মিটিং আছে।’
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘জাতিসংঘের এই অধিবেশনে এমন অনেক কিছুই আলোচনা হবে যার একটা কন্টিনিউয়েশনের দরকার আছে। সম্প্রতি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ইস্যুতে সেমিনার হয়েছিল, সেখানেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে সম্পৃক্ত করা হয়েছিল,’ বলেন তিনি।
মি. আহম্মদ বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার যেহেতু রাজনৈতিক দলের কাছেই ভবিষ্যতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তাই রাজনৈতিক দলগুলোকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে যুক্ত রাখতে চায় সরকার।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ অবশ্য মনে করেন, রাজনৈতিক ঐক্য সবার সামনে তুলে ধরার পাশাপাশি এই মুহূর্তে বাংলাদেশে মার্কিন প্রভাবের যে বিষয়টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেখানেও রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে রাখতে চাইছেন প্রধান উপদেষ্টা।
‘সম্ভবত তিনি একা এই ঝুঁকিটা নিতে চাচ্ছেন না। রাজনৈতিক দলকেও তিনি এই ঝুঁকির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করতে চান, যাতে রাজনৈতিক দলের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো বিরোধিতা না আসে। সেটাও একটা লক্ষ থাকতে পারে,’ বলেন তিনি।
এছাড়া তিনটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিরোধের সমাধানের পথ খুলতে পারে বলেও মনে করেন মি. আহমেদ।
তিনি বলছেন, ‘জাতিসংঘের মূল বৈঠকের সাইডলাইনে আরও অনেক কিছুই হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।’
দেশের ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংস্কার ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় গত ছয় মাসে দফায় দফায় বৈঠক করেছে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, যেখানে অন্তত ৩০টি দলের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
সংস্কার কমিশনগুলোর দেওয়া প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সংস্কার প্রশ্নে অনেক বিষয়ে একমত হলেও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে এখনো একমত হতে পারেনি দলগুলো।
এমনকি, এসব আলোচনার মধ্যেই সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন বা পিআর এর দাবিতে মাঠের কর্মসূচিও শুরু করেছে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি রাজনৈতিক দল, যার বিপরীত অবস্থান নিয়ে নানা মন্তব্য করেছে বিএনপি।
এমন প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কেন কেবল এই তিনটি দলকেই বেছে নিল সরকার?
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘রাজনৈতিক মতে বা আদর্শে ভিন্নতা থাকলেও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার প্রশ্নে সব দলের মধ্যে এক ধরনের ঐক্য আছে।’
‘আমরা মনে করি যে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তাদের মধ্য দিয়ে সকল রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যাচ্ছে,’ বলেন তিনি।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments