‘৯৮-২০০০ ফ্র্যাঞ্চাইজি ফুটবল টুর্নামেন্ট (সিজন-৬)’-এ দূরন্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ গ্ল্যাডিয়েটর্স। টানা তিন ম্যাচ জিতে ‘ডি’ গ্রুপের সেরা দল হিসেবে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করেছে তিনবারের চ্যাম্পিয়নরা।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে নারায়ণগঞ্জ গ্ল্যাডিয়েটর্স ১-০ গোলে হারিয়েছে গাইবান্ধা-৯৮ দলকে। ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারনী একমাত্র গোল করেছেন তারেক। দ্বিতীয় ম্যাচে আসরের অন্যতম ফেভারিটরা ২-০ গোলে হারিয়েছে কিংস অব কুমিল্লাকে। সালাউদ্দিন দারুণ হেডে স্কোরিং চার্ট খোলার পর স্কোরলাইন দ্বিগুণ করেছেন তারেক। তৃতীয় ম্যাচে নারায়ণগঞ্জের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি সুন্দরবন রয়্যালস। গোল উৎসবের ম্যাচে নারায়ণগঞ্জ জিতেছে ৮-০ ব্যবধানে। প্লে-মেকার স্বপন হ্যাটট্রিক করেছেন, হ্যাটট্রিক করেন মলয়ও; এছাড়া জোড়া গোল করেছেন তারেক। চলতি আসরে এটিই সবচেয়ে বড় জয়ের রেকর্ড। ম্যাচের প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য, বিরতির পরই হয়েছে আট গোল। টানা তিন ম্যাচেই গোল করেছেন তারেক, আসরে তার গোলসংখ্যা ৪।
এসএসসি ১৯৯৮ ব্যাচের এই প্রতিযোগিতার খেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে গুলশান ইউয়ুথ ক্লাবের কৃত্রিম টার্ফে। দেশের বিভিন্ন জেলার ১৬ দল আসরের প্রাথমিক পর্বে অংশগ্রহণ করেছে। প্রাথমিক পর্বের খেলা শেষে শনিবার অনুষ্ঠিত হবে কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াই। এদিনই সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ম্যাচের মাধ্যমে সমাপ্ত হবে সিজন-৬।
শনিবার প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে নাখালপাড়া-৯৮ স্কোয়াড খেলবে ফ্যালকনের বিপক্ষে। দ্বিতীয় কোয়ার্টার ফাইনালে মতিঝিল কিংসের প্রতিপক্ষ মাইটি মাস্টার্স মোহাম্মদপুর। তৃতীয় কোয়ার্টার ফাইনালে রয়্যাল রেঞ্জার্স নরসিংদী-৯৮ মোকাবেলা করবে গাইবান্ধা-৯৮ দলকে। শেষ আটের আরেক ম্যাচে নারায়ণগঞ্জ গ্ল্যাডিয়েটর্স খেলবে গ্লোরিয়াস-৯৮ দলের বিপক্ষে।
3.
বাঙালির মুক্তির সনদ হলো তারেক রহমানের ৩১ দফা: কামরুল হুদা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফাকে বাঙালির মুক্তির সনদ বলে মন্তব্য করেছেন কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও কুমিল্লা-১১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী কামরুল হুদা।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাতে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম বাজারে লিফলেট বিতরণের সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।
কামরুল হুদা বলেন, তারেক রহমান সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন মানুষের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে, তাদের ভালোবাসা অর্জন করতে হবে। এমন কোনো কাজ করা যাবে না, যাতে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নেয়।
তিনি বলেন, ৩১ দফার আলোকে রাষ্ট্র পরিচালিত হলে বাংলাদেশ দারিদ্র্যমুক্ত ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। বাংলাদেশ সন্ত্রাসমুক্ত হবে, অন্যায়-অবিচার ও মানুষের মধ্যে কোনো বিভেদ বা বৈষম্য থাকবে না। দেশে আইনশৃঙ্খলার উন্নতি হবে এবং মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে।
এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হারুন অর রশিদ, সহ-সভাপতি শাহআলম, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শাহআলম রাজু, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুন্নবী পাটোয়ারী নুরু, গিয়াস উদ্দিন, পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মহব্বত, চৌদ্দগ্রাম পৌরসভা যুবদলের আহ্বায়ক মো. হাসানসহ উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।