শকুনের বাসায় ৬৭৫ বছরের...

সম্প্রতি ‘ইকোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় তারা এক চমকপ্রদ তথ্য আবিষ্কারের কথা জানান। আপনার...

নিউ ইয়র্কে ১১ বছরের...

গ্রেপ্তার কিশোরের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে আইউইটনেস নিউজ। নিউ ইয়র্কের...

শাপলা প্রতীক ইস্যুতে বিএনপিকে...

ভোটের লড়াইয়ে কেউ শাপলা প্রতীক চাইতেই পারে। কিন্তু সেই ইস্যুতে বিএনপি বা ধানের...

পরকীয়া মজেছেন আবু ত্বহা...

আলোচিত-সমালোচিত ইসলামিক বক্তা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনানকে নিয়ে তার স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারা...
Homeঅর্থনীতিএখনো যে কৌশলে পণ্য পাচার নিয়ন্ত্রণ করছেন পলাতক আ.লীগ নেতারা

এখনো যে কৌশলে পণ্য পাচার নিয়ন্ত্রণ করছেন পলাতক আ.লীগ নেতারা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক স্থানীয় নেতাদের মদদে এখনো চট্টগ্রাম ইপিজেড ও কর্ণফুলী ইপিজেড থেকে পণ্য পাচার হচ্ছে। ঝুট-ভাঙারি মালের সঙ্গে বের করে নেওয়া হয় শুল্কমুক্ত সুবিধার পোশাক ও মেশিনের স্পেয়ার পার্টস। পরে সেগুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন মার্কেটে বিক্রি করা হয়। চুরির অর্থের ভাগ পায় ইপিজেড থানা পুলিশ, কাস্টমস কর্মকর্তা ও বেপজার নিরাপত্তাকর্মীরা। এ কাজে ১০টি কারখানা পণ্য পাচারে জড়িত।

সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।

ইপিজেডের নিরাপত্তা ব্যবস্থার শিথিলতাই পণ্য পাচারের মূল কারণ উল্লেখ করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখানে কর্মরত দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের অর্থ লিপ্সার কারণে দীর্ঘদিন যাবত এ অনিয়ম চলে আসছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডের কারণে একদিকে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে, অপরদিকে এই সিন্ডিকেটের কারণে ইপিজেডগুলোতে দুর্বৃত্তদের আনাগোনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে যে কোনো সময় এই অবৈধ ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। পণ্য পাচার রোধে তিন দফা সুপারিশ করা হয়েছে।

এগুলো হচ্ছে-পাচারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া; ইপিজেড এলাকার গাড়ি তল্লাশি কার্যক্রম জোরদার করা এবং ইপিজেড ও কেইপিজেডের কাস্টমস আউট গেটে ওজন মাপার স্কেল বসানো যেতে পারে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সিইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আব্দুস সোবহান শুক্রবার রাতে মোবাইল ফোনে যুগান্তরকে বলেন, পুলিশ, বেপজা ও কাস্টমস আলাদা আলাদা তদন্ত করেছে। পণ্য পাচার রোধে সিইপিজেড তদারকি জোরদার করেছে।

তিনি আরও বলেন, প্রায়শই ইপিজেডের গেট থেকে ঘোষণার বেশি ওজনের ট্রাক আটক করে, পরে তা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আন্তঃসংস্থার যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে পণ্য পাচার পুরোপুরি প্রতিরোধ করা সম্ভব।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments