ট্রাম্পকে আহ্বান জেলেনস্কির ‘গাজার...

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান...

নির্বাচনে কত সেনা মোতায়েন...

মাঠে এখন যে পরিমাণ সেনা সদস্য মোতায়েন আছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর...

শকুনের বাসায় ৬৭৫ বছরের...

সম্প্রতি ‘ইকোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় তারা এক চমকপ্রদ তথ্য আবিষ্কারের কথা জানান। আপনার...

নিউ ইয়র্কে ১১ বছরের...

গ্রেপ্তার কিশোরের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে আইউইটনেস নিউজ। নিউ ইয়র্কের...
Homeআন্তর্জাতিকযুক্তরাষ্ট্রের এইচ-১বি ভিসা কী, কাদের জন্য ফি বাড়ালেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের এইচ-১বি ভিসা কী, কাদের জন্য ফি বাড়ালেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বাক্ষরিত নতুন এক নির্বাহী আদেশে দক্ষ বিদেশি কর্মীদের জন্য জনপ্রিয় এইচ-১বি ভিসা প্রোগ্রামের আবেদন ফি বেড়ে দাঁড়ালো এক লাখ ডলার। এ অর্থ জমা না দিলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার সীমিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

আদেশে বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে এই ভিসা কর্মসূচির অপব্যবহার হচ্ছে এবং তা মার্কিন নাগরিকদের কর্মসংস্থানে প্রভাব ফেলছে। তবে ইলন মাস্কসহ প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ উদ্যোক্তারা বলছেন, এই কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বসেরা মেধাবীদের আকর্ষণে সহায়তা করছে।

একইসঙ্গে ট্রাম্প নতুন ‘গোল্ড কার্ড’ ব্যবস্থা চালু করেছেন, যেখানে নির্দিষ্ট অভিবাসীরা ১০ লাখ পাউন্ড থেকে শুরু হওয়া ফির বিনিময়ে দ্রুত ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন।

শুক্রবার ওভাল অফিসে ট্রাম্পের পাশে থেকে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক বলেন, ‘এইচ-১বি ভিসার জন্য বছরে এক লাখ ডলার দিতে হবে। বড় বড় কোম্পানি এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছে। এখন আমাদের উচিত নিজেদের তরুণদের প্রশিক্ষণ দেওয়া।’

২০০৪ সাল থেকে প্রতি বছর সর্বোচ্চ ৮৫ হাজার এইচ-১বি ভিসা প্রদান করা হচ্ছে। এতদিন পর্যন্ত এ ভিসার প্রশাসনিক ফি ছিল গড়ে দেড় হাজার ডলার।

ইউএসসিআইএস-এর তথ্য অনুযায়ী, আসন্ন অর্থবছরে এইচ-১বি ভিসার আবেদন সংখ্যা নেমে এসেছে ৩ লাখ ৫৯ হাজারে, যা চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। গত বছর সবচেয়ে বেশি ভিসা পেয়েছে অ্যামাজন, এর পরের অবস্থানে টাটা, মাইক্রোসফট, মেটা, অ্যাপল ও গুগল।

এইচ-১বি ভিসা কী?

এইচ-১বি এক ধরনের অ-অভিবাসী ভিসা। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের দক্ষ কর্মীরা সাময়িকভাবে আমেরিকায় থেকে সেখানকার সংস্থাগুলোর হয়ে কাজ করতে পারেন। প্রাথমিকভাবে এইচ-১বি ভিসার মেয়াদ থাকে তিন বছর। সর্বোচ্চ ৬ বছর পর্যন্ত তা বৃদ্ধি করা যায়।

এই সময়ের মধ্যে আমেরিকার গ্রিন কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন কর্মীরা। গ্রিন কার্ড বা স্থায়ী নাগরিকত্ব পেয়ে গেলে এইচ-১বি ভিসার মেয়াদ ইচ্ছামতো বৃদ্ধি করা যায়।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments