December 1, 2025, 12:19 pm
Title :
আশ্রয়ের সিদ্ধান্ত স্থগিত ‘দীর্ঘ সময়’ বজায় রাখার ঘোষণা ট্রাম্পের মেট্রোরেলের ছাদে ওঠা যে কারণে বিপজ্জনক সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ২২ কর্মকর্তা জাতীয় তিন মাসের মধ্যেই দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে পারবে অন্তর্বর্তী সরকার: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বন্ধ বার্ষিক পরীক্ষা, সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু আজ ফের অভ্যুত্থানে জেন-জি, উত্তাল এশিয়ার আরেক দেশ ‘সমুদ্রে অবৈধ ও অতিরিক্ত মৎস্য আহরণে মাছের সংস্থান কমে যাচ্ছে’ দেশের ৩৩ শতাংশ মানুষ রোগাক্রান্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের একমাত্র সমাধান: পোপ লিও সশস্ত্র বাহিনীর বঞ্চিত সদস্যদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

হাসিনাকে বাংলাদেশ নিয়ে আর কথা বলতে দেবে না ভারত

Reporter Name
  • Update Time : Thursday, October 9, 2025
  • 46 Time View

গণঅভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছিল স্বৈরাচারী শেখ হাসিনাকে। এরপর থেকে তিনি আশ্রয় নিয়েছেন ভারতে। তবে সেখান থেকে একের পর এক বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক কথা বলে চলেছেন তিনি। শেষ ১৪ মাস ধরে এটাই করে যাচ্ছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।

তবে এবার তার সেই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে ভারত। তাকে আর কথা বলতে দেবে না বাংলাদেশ নিয়ে। মূলত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে নজর দিয়েই এই উদ্যোগ নিতে চলেছে দেশটি। দক্ষিণ এশিয়া বিশেষজ্ঞ শ্রী রাধা দত্তের বরাত দিয়ে সিনিয়র সাংবাদিক মোস্তফা ফিরোজ জানিয়েছেন এ কথা।

সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে তিনি বলেছেন, ‘ভারতে শেখ হাসিনার জামাই আদর সম্ভবত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের মাটি থেকে কোনো কথা না বলতে। তিনি যদি বলতে থাকেন তাহলে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আর কখনোই ভালো হবে না।’

আসছে বছর নির্বাচন হবে বাংলাদেশে। আর এই নির্বাচনে বিএনপি অথবা জামায়াত আসতে চলেছে ক্ষমতায়, সেটা ভাবছে ভারত। তবে ক্ষমতায় যে-ই আসুক, তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত।

তিনি বলেন, ‘ভারত সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে তারা আগামী নির্বাচন থেকে যারা পরবর্তী সরকারে আসবে তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলবে। ভারত নিশ্চিতভাবেই জানে যে আগামী সরকার হবে বিএনপি অথবা জামায়াত সরকার। দুই সরকারের যারাই নির্বাচিত হোক না কেন তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখবে ভারত।’

এই সুসম্পর্ক তৈরি করতেই মূলত হাসিনাকে বাংলাদেশ নিয়ে উস্কানিমূলক কথা বলতে দেবে না ভারত। তবে নেতাকর্মীদের সঙ্গে অবশ্য কথা বলতে পারবেন তিনি।

মোস্তফা ফিরোজ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতে থেকে দিল্লিতে বসে কোনো কথা বলা যাবে না। যদি তিনি (শেখ হাসিনা) কথা বলতে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আর উন্নত হবে না, স্বাভাবিক থাকবে না।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © ajkerdorpon.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com